কর্তৃপক্ষ বলছে, এই উদ্যোগ অভিভাবকদের মানসিক স্বস্তি দেবে এবং বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্থানে আসা শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।