বাকেরের স্ত্রী খালেদা আক্তার বলেন, তাঁর স্বামীর মুখে ও মাথায় একাধিক জখমের চিহ্ন ছিল। ঘটনার পর থেকেই তাঁর স্বামী অচেতন ছিলেন।