চ্যানেল বরাবর ফুলার লেন্থে মোস্তাফিজুর রহমান বলটি ডেলিভারি দিয়েছিলেন। রশিদ খানও সপাটে স্লগ করেন। টাইমিং না হওয়ায় বল উঠে যায় ওপরে। দাসুন শানাকা নিরাপদেই বল তালুবন্দী করেন। ১৮তম ওভারে ফিজ আরও ২ উইকেট নেন; তৃতীয় বলে টম ব্যান্টন ও পঞ্চম বলে আল্লাহ গজনফর দুজনকেই লুস দু প্লুইয়ের ক্যাচ বানান।ওই ওভারে কাটার মাস্টার খরচ করেন মোটে ১ রান। দ্বিতীয় বলটি থার্ডম্যানে পাঠিয়ে সেই রানটি নেন রোমারিও শেফার্ড। বাঁহাতি পেসার আরও একটি উইকেট পেতে পারতেন এমআই এমিরেটসের ইনিংসের ২০তম ওভারে। জর্ডান কক্স ক্যাচ ছেড়ে দেন। শেষ ওভারটিতে ফিজ অবশ্য খরুচেই ছিলেন, এক চার ও এক ছয়ে দেন ১৬ রান, এমআই তুলে ১৩৭।আইএলটি২০’র ম্যাচটিতে ফিজের দুবাই ক্যাপিটালস এই ছোট লক্ষ্যও তাড়া করতে পারেনি। রশিদ খানের দারুণ বোলিংয়ে নির্ধারিত ওভার শেষে আউট হয়েছে ১৩০ রানে। ৭ রানে হেরেছে দুবাই।আরও পড়ুন: মোস্তাফিজকে পেয়ে উচ্ছ্বসিত কলকাতাবাসীহারলেও জয়ের দৌড়ে ভালোভাবেই ছিল দুবাই। ৫ উইকেট নিয়ে শেষ ৫ ওভারে তাদের দরকার ছিল ৪১ রান। ম্যাচ কঠিন হয়ে যায় ১৯তম ওভারে। ওই ওভারে ৫ রান খরচায় মুহাম্মদ ওয়াসিম ও ৪৬ রান করা জর্ডান কক্সের উইকেট নেন নাভিন উল হক। দুবাই শেষ ওভারে ১৬ রানের সমীকরণ আর মেলাতে পারেনি।দুবাইয়ের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি কক্সের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন শায়ান। বাকিদের কেউ ১৩-ও করতে পারেননি। ৪ ওভারে মাত্র ১৪ রান খরচায় ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন রশিদ খান।