বক্তারা বলেন, শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর এই দুটি পত্রিকার কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে, যা গণতন্ত্রের পরিপন্থী।